হাওজা নিউজ এজেন্সি: তিনি জানান, কারবালার ভেতরে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে একাধিক প্রধান সেবা কেন্দ্র চালু করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে—আবুল ফাযলিল-আব্বাস (আ.)-এর মাজার অভিমুখী সড়ক, আল-হাওরা (সা.) সড়ক, ইমাম আল-জাওয়াদ (আ.) গেট, ইমাম আল-হাদী (আ.) হসপিটালিটি কমপ্লেক্স, ইমাম আল-আসকারি (আ.) কমপ্লেক্স, মাইসাম আল-তাম্মার (রা.) সড়কে হোস্ট গুদাম কেন্দ্র এবং ইমাম আলী (আ.) সড়কসংলগ্ন সার্ভিস পয়েন্টসহ আরও কিছু এলাকা।
আল-হামামী আরও জানান, এবারের আরবাঈন উপলক্ষে সেবা সম্প্রসারণ করা হয়েছে কারবালার বাইরেও—নজাফ, বাগদাদ ও বাবিল প্রদেশ হয়ে আসা রাস্তাগুলিতে, পাশাপাশি সীমান্তবর্তী গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল যেমন মেহরান সীমান্ত, এবং দেশের অভ্যন্তরের দিয়ালা ও সামাররার মতো এলাকাগুলিতে।
তিনি বলেন, “উচ্চ তাপমাত্রা ও দীর্ঘ পথযাত্রার কথা বিবেচনায় আমরা খাদ্য, পানি, জুসসহ প্রয়োজনীয় সামগ্রীর পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রেখেছি। তদুপরি, বিভিন্ন এলাকা ও দেশের ভিন্ন রুচির ভক্তদের জন্য খাবারে বৈচিত্র্য রাখা হয়েছে।”
আবুল ফাযলিল আব্বাস (আ.) মাজার কর্তৃপক্ষ বারবার উল্লেখ করেছেন, কারবালায় অনুষ্ঠিত প্রধান প্রধান জিয়ারতের সময় যাত্রীদের আরাম ও সুরক্ষা নিশ্চিত করাই তাদের অন্যতম প্রধান অগ্রাধিকার।
আপনার কমেন্ট